আপেল এর উপকারিতা
আপেল পৃথিবীর
সবচেয়ে জনপ্রিয়, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি ফল। ছোট থেকে বড় সকলের পছন্দের ফল এটি।
আপেলে প্রায় ৮৬% পানি রয়েছে। রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা ও বহু পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফলটিকে
প্রাকৃতিক ঔষধও বলা হয়। এতে অ্যান্টি-অক্রিডেন্ট ও ফাইটো-নিউট্রিয়েন্টস পাওয়া যায়।
এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, মিনারেল, র্শকরা, খনিজ লবণ, ফাইবার, পটাশিয়াম,
ম্যাগনেশিয়াম, কপার, পেকটিন ও ম্যালিক এসিড রয়েছে, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ গুলোকে
বের করে দিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। লাল এবং সবুজ দুই ধরণের আপেলেই বহু স্বাস্থ্য
উপকারিতা ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। ২০০৪ সালে আমেরিকায় ১০০ টিরও বেশি খাবারের ওপর গবেষণা
করা হয়, এটা জানার জন্য খাদ্যগুলোর মধ্যে কতটা পরিমাণে অ্যান্টি-অক্রিডেন্ট রয়েছে।
এতে লাল আপেল ১২ এবং সবুজ আপেল ১৩ তম স্থান দখল করেছিল।
প্রচলিত আছে,
প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয়না। তাই চিকিৎসকগণ নিয়মিত আপেল
খাওয়ার পরামর্শ দেন।
আসুন আপেলের
উপকারিতাসমূহ জেনে নেওয়া যাক ।
১। ত্বককে সুন্দর
রাখে
২। পানিশূণ্যতা
দূর করে
৩। রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বাড়ায়
৪। ক্যান্সার
প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে
৫। হৃদরোগের
ঝুঁকি কমায়
৬। স্ট্রোকের
ঝুঁকি কমায়
৭। হজমশক্তি
বৃদ্ধি করে
৮। পেশির ক্ষয়রোধ
করে
৯। দৃষ্টিশক্তি
বাড়ায়
১০। ওজন কমাতে
সাহায্য করে
১১। দাঁতকে
মজবুত এবং সাদা করে
১২। হাড় শক্ত
করতে সাহায্য করে
১৩। ডায়াবেটিসের
সমস্যা কমায়
১৪। বাতের ব্যথা
কমায়
১৫। কোলেস্টেরল
নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে
১৬। গলস্টোন
সারাতে সাহায্য করে
১৭। লিভার ও
নালীকে সুস্থ রাখে
১৮। ডায়রিয়া
এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
১৯। স্নায়ুবিক
স্বাস্থ্যের উন্নতি করে
২০। অন্ত্রের
সুস্বাস্থ্য রক্ষা করে
২১। হাঁপানির
তীব্রতা কমাতে সাহায্য করে
২২। অ্যালার্জি
কমাতে সাহায্য করে
২৩। গেস্টিকের
সমস্যা কমাতে সাহায্য করে
২৪। অ্যালজাইমারস
বা বার্ধক্য প্রতিরোধ করে
No comments